এই হামলার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে কয়েকজন নারী মিলে ফাহিমাকে চুলের মুডি ধরে টেনে হিঁচড়ে এলোপাতাড়ি লাথি ও কিল ঘুষি মারছে। আর মনির একটি মোটা লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি পিটাচ্ছে। ফাহিমা বাঁচাও বাঁচাও বলে ডাক চিৎকার দিচ্ছে। ফাহিমা হামলাকারীদের হাত থেকে বাঁচার জন্য দৌড়ে ঘরের মধে লুকাতে চাইলে মনির ঘরের মধ্যে গিয়েও হামলা চালায়। এ ঘটনায় থানায় মামলা না নেয়ায় শরীয়তপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন ফাহিমা। ফাহিমা বেগম বলেন, আমার সাথে যারা অন্যায় অবিচার করেছে আমি তাদের বিচার চাই।
এ বিষয় অভিযুক্ত মনির হোসেন সরদার বলেন, ফাহিমা বেগম আমার ভাইয়ের স্ত্রী। তুচ্ছ বিষয় নিয়ে বাড়ির মহিলারা মহিলারা ঝগড়াঝাঁটি করেছে। আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ মিথ্যা।
এ বিষয়ে স্থানীয় ডা. মনিরুল ইসলাম মনির বলেন, আমি বিষয়টি মিমাংসা করে দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু কোন পক্ষই আমার কথা শোনেননি।
এ বিষয়ে জানার জন্য পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আক্তার হোসেনের ফোনে একাধিক বার চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।