তিনি বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নির্বাচিত সরকার ও স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশের পথে বড় বাধা হিসেবে দেখছে অনেক মহল। তার দেশে ফেরা এখন শুধু ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত নয়, বরং দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ ও গণতান্ত্রিক ধারার সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত।
রুমিন আরও বলেন, যেকোনো নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সরকারের মৌলিক দায়িত্ব। তারেক রহমান যদি নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন, এর দায় সরকারকেই নিতে হবে।
নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তার প্রসঙ্গ টেনে তিনি প্রশ্ন করেন, সরকার কি সত্যিই গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায়? তিনি উল্লেখ করেন, তফসিল ঘোষণার সময় নিয়ে বারবার পরিবর্তন আনা হচ্ছে। ডিসেম্বরের শুরুতে ঘোষণা হওয়ার কথা থাকলেও এখন বলা হচ্ছে দ্বিতীয় সপ্তাহে হতে পারে। ফেব্রুয়ারি মাসে আদৌ নির্বাচন হবে কি না—এ প্রশ্ন এখন সর্বত্র আলোচিত।
তিনি বলেন, অতীতের মতো নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক উত্তাপ নেই। এনসিপি জোট, জামায়াতের হুঁশিয়ারি কিংবা বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আলোচনা—সবকিছু মিলিয়ে যে পরিবেশ প্রাণবন্ত হওয়ার কথা, তা এখন সম্পূর্ণ ঠাণ্ডা। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের উদ্ধৃত করে তিনি জানান, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।


